প্রেডিকশন (Prediction)

নিউক্যাসেল ইউনাইটেড ২ – ০ চেলসি

১.৫ গোলের উর্ধ্বে

নিউক্যাসেল ইউনাইটেড -১.০ (এশিয়ান হ্যান্ডিক্যাপ)

গুরুত্বপূর্ণ দিকসমূহ (Key Notes)

  • মিগেল আলমিরোন এবারের মৌসুমে মোট ১৪টি প্রিমিয়ার লীগ ম্যাচ খেলে মোট ৮টি গোল করতে সক্ষম হয়েছেন। প্রিমিয়ার লীগে তার খেলা প্রথম ১১০টি ম্যাচে তিনি এর থেকে মাত্র একটি গোলই বেশি করতে পেরেছিলেন। ২০২০-২১ মৌসুমের শেষের দিকে জো উইলক নিউক্যাসেলের হয়ে পর পর ৭টি ম্যাচে গোল করেছিলেন। তার পরে এবারই প্রথম আলমিরোনের সামনে সুযোগ এসেছে ক্লাবটির হয়ে পর পর ৫টি প্রিমিয়ার লীগ ম্যাচে গোল করার।
  • শুধুমাত্র ম্যানচেস্টার সিটি’র কেভিন ডি ব্রুয়না (৪৫টি) এবং ফুলহ্যামের আন্দ্রেয়াস পেরেরাই (৩৪টি) পেরেছেন তাদের টিমমেটদের জন্য এবারের মৌসুমে কিয়েরান ট্রিপিয়ার (৩২টি) এর চেয়ে বেশি গোলের সুযোগ তৈরি করতে। নিউক্যাসেল ইউনাইটেডের এই ফুলব্যাকের তৈরি করা সেই ৩২টি গোলের সুযোগ তার অন্য কোন সতীর্থের তৈরি করা গোলের সুযোগের সংখ্যার চেয়ে কমপক্ষে দ্বিগুণ।

ফর্ম বিবরণী (সর্বশেষ ৫টি ম্যাচ) [Form Guide (Last 5 matches)]

নিউক্যাসেল ইউনাইটেডঃ জয় – জয় – জয় – জয় – ড্র

চেলসিঃ পরাজয় – পরাজয় – ড্র – ড্র – জয়

ম্যাচটি সম্পর্কিত কিছু তথ্য (Match Facts)

  • নিউক্যাসেল ইউনাইটেড ঘরের মাঠে চেলসি’র বিরুদ্ধে খেলা তাদের সর্বশেষ ৪টি ম্যাচের মধ্যে ৩টিতেই পরাজয় বরণ করেছে (১টি জয়)। এর আগে চেলসি’র বিপক্ষে খেলা তাদের ১৪টি হোম ম্যাচে তারা সমান সংখ্যক পরাজয়ের শিকার হয়েছিল। এর আগে শুধুমাত্র একবারই তারা পর পর তিনটি হোম ম্যাচে চেলসি’র বিপক্ষে হেরেছিল। তেমনটি ঘটেছিল এপ্রিল ১৯৫৭ থেকে সেপ্টেম্বর ১৯৫৮ এর মাঝামাঝি।
  • নিউক্যাসেল ইউনাইটেড এর বিপক্ষে খেলা তাদের সর্বশেষ ৮টি ম্যাচের মধ্যে ৭টিতেই জয়লাভ করেছে চেলসি (১টি পরাজয়)। এর মধ্যে রয়েছে দু’দলের মধ্যকার সর্বশেষ ৪টি ম্যাচও, যার মধ্যে একটিতেও কোন গোল হজম করেনি অল ব্লুস’রা।
পড়ুন:  নটিংহ্যাম ফরেস্ট বনাম চেলসি প্রিভিউ এবং প্রেডিকশনঃ টানা দ্বিতীয় জয়ের পথে অল ব্লুস'রা

যেসকল গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়দের উপর সবার নজর থাকবে (Key players to watch out for)

মিগেল আলমিরোন – নিউক্যাসেল ইউনাইটেড (Miguel Almiron – Newcastle United)

নিউক্যাসেল ইউনাইটেডের হয়ে প্রতি সপ্তাহে স্মরণীয় সব পারফর্মেন্স উপহার দিয়ে ম্যাগপাই সমর্থকদের চোখের মণি হয়ে উঠেছেন তাদের প্যারাগুয়ান উইংগার মিগেল আলমিরোন। তিনি এই মুহূর্তে তার জীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ ফর্ম পার করছেন, এবং এই ম্যাচেও নিউক্যাসেলের হয়ে গোল করার দায়িত্ব তার উপরেই বর্তাবে।

ম্যাটেও কভাচিচ – চেলসি (Mateo Kovacic – Chelsea)

ইঞ্জুরির কারণে এনগোলো কান্তে’র না থাকা এবং জর্জিনহো’র ফর্মে না থাকার কারণে চেলসি মিডফিল্ড সামলানোর গুরুদায়িত্ব এখন এসে পড়েছে এই ক্রোয়েশিয়ানের ঘাড়ে। নিউক্যাসেলের অপ্রতিরোধ্য মিডফিল্ডকে থামাতে হলে চেলসি’র হয়ে তাকেই কিছু একটা করতে হবে। নতুবা, অল ব্লুস’দের জন্য লজ্জাজনক কিছুই অপেক্ষা করছে।

Share.
Leave A Reply